আজ মেগাস্টার শাকিব খানের ক্যারিয়ারের ২৫ বছর সম্পুর্ণ হলো.. কেন সে মেগাস্টার সেটার ছোট একটা ব্যাখা দিলাম..
১. ঢালিউডে সবচেয়ে বেশি বর্ষসেরা গ্রোসার সিনেমা দেবার রেকর্ড।
২. অল টাইম হিট লিস্ট কাউন্টে শীর্ষ ৫ এর একজন শাকিব খান। গত ৩০ বছরে অভিষেক হওয়া তারকাদের ভিতর একমাত্র তিনিই এই লিস্টে ঢুকতে পেরেছেন।
৩. সবচেয়ে বেশি ওপেনিং রেকর্ড।
৪. বাংলাদেশের অভিনেতাদের ভিতর সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকের রেকর্ড।
৫. দুই বাংলা মিলিয়ে লীড রোলে এক্টিভ স্টারদের ভিতরে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল ও হিট সিনেমা তার দখলে। ধারে কাছেও আর কেউ নেই।
৬. দুই বাংলা মিলিয়ে শাকিব খানের সিনেমার গানের ভিউজ সবচেয়ে বেশি।
৭. গত ২২ বছরে সবচেয়ে বেশি মেরিল প্রথম আলো পুরষ্কার (৮ বার) এবং জাতীয় পুরষ্কার জয়ী অভিনেতা (৪ বার)
৮. বাংলা সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে লীড রোলে বেশি ঈদ রিলিজ হয়েছে শাকিব খানের সিনেমা। তার ৯৪ টি সিনেমা ঈদে মুক্তি পেয়েছে।
৯. আলমগীর শাবানা জুটির পর বাংলাদেশে হিরো – হিরোইন হিসাবে তৃতীয় সর্বচ্চো সংখ্যক সিনেমা দেওয়া জুটি শাকিব – অপু। (৭১ সিনেমা)
১০. শাকিব – মিশা ; হিরো – ভিলেন জুটি হিসাবে ১২৬ টি সিনেমা করেছে যা ঢাকাই সিনেমায় সর্বচ্চো।
১১. সবচেয়ে কম সময়ে বেশি হিট স্কোর করা বাংলাদেশের সেরা তিন নায়ক – ইলিয়াস কাঞ্চন, ওয়াসিম সাহেবদের সাথে এই জেনারেশনে শাকিব আছেন।
১২. সবচেয়ে লংটাইম নাম্বার ওয়ান স্থানে অবস্থান।
১৩. গত দুই দশকে সবচেয়ে বেশি TRP Rating তার সিনেমায় ওঠে।
১৪. বাংলাদেশী অভিনেতা হয়ে ভারতে কাজ করে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিয়েছেন শাকিব খান।
১৫. গত দশকের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমা নবাব যা শাকিব খানের।
১৬. এক ক্যালেন্ডার ইয়ারে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল সিনেমা দেবার রেকর্ড শাকিব খানের।
১৭.বাংলাদেশ থেকে প্রথম প্যান ইন্ডিয়ান সিনেমা শাকিব খানেরই “দরদ”।
আর শাকিব খানের জীবনে আমার দেখা সব চাইতে স্মার্ট গান হলো এটা.. শাকিব খান আর এগিয়ে যাবে যদি তার ভক্ত গুলো শব্দ ব্যবহারে আর একটু সচেতন হয়..