কবজি ব্যথার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু করণীয় বিষয় আছে যা আপনি বাড়িতেই করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো।
আপনি যা করতে পারেন:
বিশ্রাম: কবজি ব্যবহার কমানোর চেষ্টা করুন। যেসব কাজে কবজিতে চাপ পড়ে সেগুলো এড়িয়ে চলুন।
ঠান্ডা বা গরম সেঁক: প্রতিবার ১৫- ২০ মিনিট ব্যবধানে কবজিতে ঠান্ডা বা গরম সেঁক লাগান।
বেদনার ঔষধ: কাউंटर থেকে পাওয়া ব্যথার ঔষধ, যেমন আইবুপ্রোফেন বা নেপ্রোক্সেন, সেवन করতে পারেন।
- কম্প্রেশন ব্যান্ডেজ: হালকা করে কবজিতে ব্যান্ডেজ বা কাপড় পেঁচিয়ে বাঁধতে পারেন। তবে খ too tight করবেন না যাতে রক্ত চলাচল ব্যাহত না হয়।
- হালকা ব্যায়াম: ব্যথা কমে যাওয়ার পর হালকা হাত ও কবজি নাড়ানোর ব্যায়াম করতে পারেন। এতে করে কবজি শক্ত হয় এবং আবার ব্যথা না লাগার সম্ভাবনা কমে।
চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত যদি:
ব্যথা খুব তীব্র হয় বা কয়েক দিনের মধ্যে কম না যায়।
কবজিতে ফোলা দেখা দেয়।
কবজি লাল হয়ে যায় বা গরম লাগে।
হাতের কড়া বা আঙ্গুলগুলোতে ব্যথা, নাম্ব বা দুর্বলতা অনুভূত হয়।
কবজিতে কোনো আঘাত লেগে থাকে।
এছাড়াও আপনি নিয়মিত ভাবে ভালো পজিশনে হাত ও কবজি রাখার চেষ্টা করুন। দীর্ঘ সময় কম্পিউটারে কাজ করার পর বিরতি নিন এবং হাত ও কবজি নাড়ান।